গ্লোবালিস্টদের নতুন প্ল্যান — ওষুধের মতো টাকায় এক্সপায়ারি ডেট

Empire Diaries in Bangla অদূর ভবিষ্যতে মানুষের সঞ্চিত টাকার মূল্য হঠাৎ একদিন 'এক্সপায়ারি' বা 'প্রোগ্রামেবল' করে দেওয়া হবে

Featured Reports

Editor's Picks

Ratna

July 5, 2023: আপনার টাকা। ব্যাঙ্কে অথবা কোনও ওয়ালেটে রেখে দিয়েছেন। একদিন দেখলেন টাকাটা উধাও! হ্যাকিং হয়নি। হ্যাকারদের সম্পর্কে আপনি যথেষ্ট সতর্ক। কিন্তু এর পরেও আপনার টাকা অদৃশ্য হয়ে যেতে পারে! একে বলা হচ্ছে প্রোগ্রামেবল মানি, বা এক্সপায়ারিং মানি। অর্থাৎ যে টাকার একটি expiry ডেট থাকবে, অনেকটা ওষুধের মত। ওষুধে কি হয়? একটা এক্সপিরি ডেট লেখা থাকে, এবং সেই তারিখের পর ওষুধটি ফেলে দিতে বলা হয়। এখানেও ধরণটা এরকমই । সরকার এবং ব্যাঙ্ক যদি মনে করে তাহলে একটা সময়ের পর আপনার কষ্টার্জিত টাকা উবে যাবে। অর্থাৎ মানুষের অর্জিত টাকাকে প্রোগ্র্যাম করে দেওয়া হবে।

গত তিন দশকে প্রযুক্তিকে ব্যবহার করে মানুষকে নানারকমভাবে লোভনীয় সেরিভিসেস দেওয়া হচ্ছে। আপনাকে বলা হচ্ছে এসবই মানব জাতির কল্যানে, আপনার কল্যানে। কিন্তু প্রযুক্তিকে এনে তার মাধ্যমে মানুষকে এক নিয়ন্ত্রণের এক দারুন খেলা চলছে। সোশ্যাল মিডিয়া এসেছে, তার মাধ্যমে ডাটা তোলা হচ্ছে। সে ডেটাকে কাজে লাগিয়ে মানুষকে এমন সব অভ্যাসের মধ্যে ঢুকিয়ে দেওয়া হচ্ছে যা আপাতদৃষ্টিতে খুবই সহজ সরল বলে মনে হবে। এবার এই প্রযুক্তিকেই হাতিয়ার করে আসতে চলেছে এই এক্সপিয়ারিং মানি।

বিশ্ব ব্যাঙ্কের ওয়েবসাইটে সম্প্রতি একটি রিপোর্ট প্রকাশিত এই রিপোর্ট-এ যা বলা হয়েছে তা একটু তলিয়ে দেখলে আঁতকে ওঠার মতো। বিয়াজিও বসোন এবং আমেদ ফারাগাল্লা। দুজনেই অর্থনৈতিক জগতের বিশেষজ্ঞ। গত নভেম্বরে বিশ্ব ব্যাঙ্কের ওয়েবসাইটের ব্লগে একটি প্রতিবেদন লিখেছেন এই দুজন।লেখার বিষয়বস্তু কী? আপনার টাকা আগে থেকে ব্যবহারের জন্য বিশেষভাবে ‘প্রোগ্রাম’ করবে কর্তৃপক্ষ। অর্থাৎ আপনার সরকার এবং আপনার ব্যাঙ্ক। আপনি খরচ করতে বাধ্য হবেন এবং আপনার কোনও নিয়ন্ত্রণ থাকবে না আপনার টাকার ওপর!

এভাবে একদিন হঠাৎ দেখবেন আপনার জমানো টাকা নিঃশেষ! দুই বিশেষজ্ঞ লিখেছেন যে, সেই দিন আসতে আর বেশি দেরি নেই! যে দেশে আপনি বাস করেন, সেই দেশের সরকার যদি মনে করে আপনাকে আপনার কষ্টার্জিত টাকা জমাতে দেবে না তাহলে সে প্রয়োগ করবে এই বিশেষ ‘প্রোগ্রামের’। যেখানে আপনি বাধ্য হবেন খরচের বহর বাড়াতে। তারপর একদিন দেখবেন যে, যে পরিমাণ টাকা আপনি জমিয়ে ব্যাঙ্কে রেখেছিলেন তার মূল্য শূন্য হয়ে গিয়েছে!

আপনি আপনার টাকা সাধারণত কোথায় রাখেন?ব্যাঙ্কে। সেভিংস অ্যাকাউন্ট খোলেন টাকা রাখার জন্য। বিভিন্ন ই-ওয়ালেটে রাখেন। আপনাকে বলা হয়েছে হ্যাকারদের হাত থেকে সাবধানে থাকতে পারলে আপনার সঞ্চিত টাকা নিরাপদ। কিন্তু এই দুই বিশেষজ্ঞের ভবিষ্যদ্বাণী, যে অদূর ভবিষ্যতে মানুষের সঞ্চিত টাকার মূল্য হঠাৎ একদিন ‘এক্সপায়ারি’ বা ‘প্রোগ্রামেবল’ করে দেওয়া হবে! প্রশ্ন হচ্ছে প্রোগ্রামেবল বা এক্সপায়ারি মানে কী? দুই অর্থনৈতিক বিশেষজ্ঞের লেখার সারমর্ম হচ্ছে, বিভিন্ন দেশের সরকার, সেন্ট্রাল বা রিজার্ভ ব্যাঙ্ক এবং তাদের সঙ্গে রাষ্ট্র পরিচালনার দায়িত্বে থাকা অন্যান্য কর্তৃপক্ষরা এমন এক ক্ষমতা হাতে পাবে যেখানে সাধারণ মানুষ তার সঞ্চিত টাকা কীভাবে খরচ করবে তার প্রোগ্রামিং কর্তৃপক্ষের হাতে থাকবে! অর্থাৎ সরকার এবং ব্যাংকার হাতে থাকবে।

বিশেষজ্ঞরা উদাহরণও দিয়েছেন। ধরুন আপনার দেশের সরকার চাইছে দেশের অর্থনীতিকে খুব দ্রুত চাঙ্গা করতে। তার জন্য সেই সরকার চায় মানুষকে দিয়ে খরচ বাড়াতে, ব্যবসা বাড়াতে, শেয়ার মার্কেটে আরও বেশি লগ্নী করাতে। সেরকম অবস্থায় সাধারণ মানুষকেও সরকারের ইচ্ছে অনুযায়ী চলতে হবে। তখন প্রযোজ্য হবে সেই প্রোগ্রামিং! আপনি চাইলেও আপনার জমানো টাকা রেখে দিতে পারবেন না। আপনাকে রাষ্ট্র-পরিচালিত প্রোগ্রামিং এমন নিঃশব্দে ধাক্কা মারবে যে আপনি, একজন সাধারণ মানুষ হয়েও খরচ করতে বাধ্য হবেন। আরও স্পষ্ট করতে বললে, ‘প্রোগ্রামিং’ হচ্ছে একটা প্রযুক্তি। যেটা নিয়ন্ত্রণ করে ডিজিটাল মানি। এই প্রোগ্রামিংএর সহায়তায় ব্যাঙ্ক তার গ্রাহকদের চাপ দিতে পারে খরচ বাড়ানোর জন্য।

উদাহরণ দিচ্ছি। ধরুন আপনি আপনার সেভিংস অ্যাকাউন্টে রেখেছেন ১০ হাজার টাকা। কিছুদিনের মধ্যেই ব্যাঙ্ক থেকে নোটিশ পেলেন যে, আপনাকে আগামি ১৫ দিনের মধ্যে ৫ হাজার টাকা খরচ করতে হবে। আপনার পক্ষে সেটা সম্ভব হল না। আপনি হয়ত ১৫ দিনের মধ্যে ২ হাজার টাকা খরচ করতে পারলেন। কিন্তু ১৫ দিন পর আপনি অ্যাকাউন্টের ব্যালান্স দেখলেন ৫ হাজার হয়ে গিয়েছে! শুধু তাই নয়। আপনি ব্যাঙ্কের নোটিশ মানেননি বলে ওই ব্যালান্সের ওপর আপনাকে একটি জরিমানা ধার্য করা হবে, ধরুন সেটা ২৫০ টাকা! মানে ১৫ দিনের মধ্যে ব্যাঙ্কের নির্দেশ মেনে ৫ হাজার টাকা খরচ না করার জন্য প্রোগ্রামিং-এর সৌজন্যে আপনার ব্যাঙ্ক ব্যালেন্স ৪৭৫০ টাকা হয়ে গেল! অথচ, থাকার কথা ছিল ৮ হাজার টাকা। আপনার কষ্টার্জিত জমানো টাকা গেলো সরকার এবং ব্যাংকার কোষাগারে। এইভাবে জনতার টাকাকে নিজেদের জিম্মায় আনতে এই প্রগ্রাম যখন তখন প্রয়োগ করবে সরকার এবং ব্যাঙ্ক। এটাকেই বলা হবে প্রোগ্রামেবল মানি বা এক্সপিড়িং মানি।

এই প্রতিবেদনে আরো বলা হয়েছে যে যখন কোনো দেশ কোনো সমস্যা ঘোষণা করবে তখন এই প্রোগ্রামবলে বা এক্সপিড়িং মানির প্রযুক্তি ব্যবহার করবে। যেমন ধরুন ফুড ক্রাইসিস ঘোষণা করা হলো, কি মহামারী বা অতিমারী ঘোষণা করলো বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা তখন আপনার সরকার এবং ব্যাঙ্ক এই কান্ড ঘটাতে পারে অর্থাৎ আপনার কাছ থেকে টাকা তোলার জন্য আপনার জমানো টাকার এক্সপিরি ডেট ঘোষণা করে দেবে। সাধারণত সেই সময়ে মানুষ খরচ করতে চানানা বা করেননা। এই খরচ করানোর জন্য আপনার টাকার উপরে হঠাত করেই এক্সপিরি ডেট বসানো হবে।

দুই অর্থনৈতিক বিশেষজ্ঞ বলছেন একটা দেশের মনিটারি পলিসি-তে এক্সপায়ারিং প্রযুক্তি সবচেয়ে শক্তিশালী হতে পারে। যে পলিসিতে একজন সাধারণ মানুষকে তারই সঞ্চিত অর্থ খরচ করানোর জন্য অবিরাম চাপ দেওয়া হবে এবং নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে খরচ না হলে সেই টাকার মূল্য এতটা পড়ে যাবে যে, সংশ্লিষ্ট ব্যক্তির কাছে সেই টাকা থাকা আর না থাকার মধ্য কোনও পার্থক্য থাকবে না!

প্রোগ্রামিং-কে নানারকমভাবে ব্যবহার করা হবে। কি কি ভাবে ? যেমন ধরুন বাজারে ইতিমধ্যেই এসে গেছে সম্রাট ফ্রিজ, নেকেই হয়তো ব্যবহার করছেন। এবার এই প্রোগ্রামবলে মানি প্রযুক্তিকে জুড়তে বলা হবে আপনার এই স্মার্ট ফ্রিজের সঙ্গে। কেন? কারণ এই স্মার্ট ফ্রিজ নিজে নিজেই খাবারের অর্ডার দিয়ে দেবে। দুধ শেষ হয়ে গেছে সে তার পছন্দ মত দুধওলার কাছ থেকে দুধের অর্ডার দিয়ে দেবে। আপনি কার কাছ থেকে দুধ নেন তার তোয়াক্কা করবে না সে। সবজি কম ! ফ্রিজ নিজেই অর্ডার দিয়ে দেবে। তার সঙ্গে প্রোগ্রামিং করা ভেন্ডরের কাছ থেকে। আর সেই ভেন্ডর অবশই হবে কোনো বড় রেটেলের। আর পেমেন্ট হবে এই প্রোগ্রামবলে মানি থেকে। আপনি স্মার্ট ফ্রিজ ব্যবহার করবেন আর আপনার পাড়ার সবজিওয়ালা দিনে দিনে গুরুত্ব হারাবে আপনার কাছে। যে সব কর্পোরেট-রা এসব করাচ্ছে তাতে অবশ্য তাদের কিছু যায় আসেনা। কারণ এতে আখেরে লাভ তাদেরই।

বসোন এবং ফারাগাল্লা আরও লিখেছেন, ‘প্রোগ্রামেবিলিটি প্রয়োগ করা হতে পারে ডিজিটাল ক্যাশের ক্ষেত্রে। যে কোনও উদ্দেশে। নগদের ওপর ধার্য করা সুদের ক্ষেত্রেও প্রয়োগ হতে পারে। কাউকে আপনি টাকা ব্যাঙ্ক ট্রান্সফার করছেন, তখনও প্রোগ্রামিং-এর প্রয়োগ করা হতে পারে, ট্যাক্স দেওয়ার সময়ও ব্যাঙ্কগুলো প্রয়োগ করতে পারে প্রোগ্রামিং-এর। আপনি আপনার পছন্দ মতো কাউকে অর্থ সাহায্য করছেন এখানেও আসবে এই প্রোগ্রামিং।

ধরুন আপনি এমন কোনো স্বেস্চাসেবী সংস্থাকে অর্থ সাহায্য করেন যাদের আপনার সরকার পছন্দ করে না। তখন নিয়ন্ত্রণ করা হবে আপনার টাকা, আপনি তাদের যাতে সাহায্য করতে না পারেন। সরকারি কোনো নীতি আপনার পছন্দ নয়, আপনাকে নজরে রাখা হবে এবং প্রয়োজনে কোপ মারা হবে আপনার টাকার উপর। এর কাছাকাছি একটা উদাহরণ দিচ্ছি। চিনে ইতিমধ্যেই যা চালু হয়ে গাছে। যার নাম সোশ্যাল ক্রেডিট সিস্টেম অর্থাৎ আপনি সব কিছু মেনে নিচ্ছেন কিনা, অর্থাৎ রাষ্ট্রের বাধ্য ছাত্র কিনা তার জন্য নম্বর দেওয়া হচ্ছে নাগরিকদের। না মেনে নিলেই কোপ পড়বে আপনার টাকার উপর।

সুস্থ বুদ্ধিসম্পন্ন যাঁরা তাঁরা বলছেন, এই প্রযুক্তির ঢালাও অপব্যবহার করবে সরকার, ব্যাঙ্ক এবং কর্পোরেট। আর তা হবে মূলত ইন্টারনেটের মাধ্যমে টাকার আদান-প্রদানের ক্ষেত্রে। অর্থাৎ টাকা যত ডিজিটাল হবে তত সুবিধে হবে এক্সপিড়িং মানি প্রযুক্তির। আপনার কষ্টার্জিত টাকার উপর নিয়ন্ত্রণ এবং কোনো বিপর্যয় ঘোষণা করে তার মেয়াদ শেষ করে দেওয়া এই দুটোই চূড়ান্ত উদ্বেগের খবর।

১৯৩০-এর দশকে অষ্ট্রিয়ায় অর্থকে প্রোগ্রামিং করার চেষ্টা করা হয়েছিল। অর্থনৈতিক মন্দার পরিস্থিতি সামাল দিতে অষ্ট্রিয়ার ওয়ারগল শহরের কর্তৃপক্ষ হঠাৎ টাকার মূল্য কমিয়ে দিয়েছিল। তার ফলে সাধারণ মানুষ দ্রুত খরচ করে কেনাকেটা করতে শুরু করে। মানুষকে উৎসাহও দেওয়া হয়েছিল দ্রুত টাকা খরচ করতে। সেই সময়ে কম সমালোচনা হয়নি ডিজিটাল মানি-কে প্রোগ্রামিং করার চেষ্টা নিয়ে।

সরকার, ব্যাঙ্ক এবং কর্পোরেট জুটি বেঁধে সাধারণের টাকা নিয়ন্ত্রণ এবং আত্মসাৎ করবে না এই গ্যারান্টি কে দেবে? এই প্রযুক্তিকে তাদের ইচ্ছেমতো ব্যবহার করে মানুষের টাকা নিয়ন্ত্রণ করলে সেই মানুষের স্বাধীনতা বলে কিছু থাকবে? মানুষ তার কষ্টার্জিত টাকা নিয়ে কী করবে সেটা ঠিক করার ক্ষমতা তার কাছ থেকে কেড়ে নেওয়া কোন গণতন্ত্র এবং সমাজনীতির মধ্যে পড়ে? জমানো নয়, নয়া ব্যবসায়িক দুনিয়ার অলিখিত নিয়ম নানা উপায়ে মানুষকে দিয়ে খরচ করাও। লোভনীয় বিজ্ঞাপন দিয়ে মানুষকে ভুলিয়ে যেন-যেন-প্রকারেন টাকা বার করে নাও।

দুঃসময়ের জন্য তার অর্থ সঞ্চয়ের অভ্যাস খতম করো। তবেই সে নিয়ন্ত্রণে থাকবে, থাকতে বাধ্য হবে। টাকার গুরুত্ব থাকবে শুধু তাৎক্ষণিক লেনদেনের মাধ্যমে। মূল্যের দীর্ঘমেয়াদি সঞ্চয় হিসেবে নয়।

এখনও পর্যন্ত নিশ্চিতভাবে বলা কঠিন যে আগামীদিনে বিশ্ব জুড়ে অর্থকে প্রোগ্রামিং করা হবে কি না, বা এক্সপায়ারিং মানির পলিসিতে পৃথিবীর দেশগুলো চলবে কি না। সুইডেন, জার্মানি, জাপান, বাহামা, ডেনমার্ক-এই দেশগুলো এই বিষয় নিয়ে অনুসন্ধান শুরু হয়েছে। সাধারণ মানুষের টাকাকে প্রোগ্রামিং করা হবে না এক্সপায়ারিং মানি পলিসি চালু করা হবে তা নিয়ে এই দেশগুলোতে আলোচনা শুরু হয়েছে।

ভারতে এখনো এবিষয়ে আলোচনা শুরু হয়নি। তবে মনে রাখবেন ভারতে গতবছর থেকে পাইকারি এবং খুচরো সিবিডিসির পাইলট সংস্করণ শুরু হয়ে গেছে। দেশের সবচেয়ে বড় রিটেল-চেন রিলায়েন্স এই সেন্ট্রাল ব্যাঙ্ক ডিজিটাল কারেন্সীতে পেমেন্ট নেওয়া শুরু করেছে। তবে এর পরের ধাপ কি এক্সপিড়িং মানি?

যে ওয়েবসাইট -এ এই এক্সপিড়িং মানি-র ব্যাপারে লেখা হয়েছে সেই ওয়ার্ল্ড ব্যাঙ্ক কিন্তু চালাকি করে জানিয়েছে এই লেখায় মতামত প্রকাশের দায়িত্ব সম্পূর্ণভাবে দুই লেখকের। কিন্তু গোটা দুনিয়ার টাকা উপর যাদের অদৃশ্য হাত সেই প্রভাবশালী অর্থনৈতিক সংস্থার ওয়েবসাইটে যখন এই লেখা প্রকাশিত হয় তার কার্যকারণ থাকে! এই ধরণের প্রতিবেদন লিখিয়ে মানুষকে কি তৈরী করা হচ্ছে এক্সপিড়িং মানির মতো সর্বনেশে নিয়ন্ত্রণকারী সময়ের জন্য?

REPUBLISHING TERMS:
All rights to this content are reserved. If you want to republish this content in any form, in part or in full, please contact us at writetoempirediaries@gmail.com.

আমাদের ইউটিউব চ্যানেল সাবস্ক্রাইব করতে এই লিঙ্কটিতে ক্লিক করুন। https://cutt.ly/BT4TBBk

আমাদের প্রতিবেদন/ভিডিও রিপোর্ট আপনার ওয়েবসাইট-এ পুনঃপ্রকাশ করতে আগ্রহী? আপনাকে স্বাগত!
১) প্রতিবেদকের নাম প্রতিবেদনের উপরের দিকে ব্যবহার করুন
২) প্রতিবেদনের লিঙ্ক দিন
৩) প্রতিবেদনের নিচে লিখতে ভুলবেন না: ‘প্রতিবেদনটি প্রথম প্রকাশিত হয়েছে Empirediaries.com-এ
৪) হাইপারলিঙ্ক করুন আমাদের ওয়েবসাইট Empirediaries.com
ইউটিউব-এ আমাদের চ্যানেল সাবস্ক্রাইব করতে এই লিঙ্কে যান, বেল আইকন দিতে ভুলবেন না যেন! https://www.youtube.com/c/EmpireDiaries
সরাসরি আপডেট পান : হোয়াটস্যাপ করুন ‘আপডেট’ ৯৮২১০৪৫৭৩৯ নম্বরে
ফলো এবং লাইক করতে ভুলবেন না, আমরা আছি
ফেসবুক: https://www.facebook.com/empirediaries
টুইটার : https://twitter.com/diaries_empire
টেলিগ্রাম: https://t.me/empirediaries
ইমেইল: writetoempirediaries@gmail.com


ইমেইলে আপডেট পেতে এখানে আপনার ইমেইল লিখে, সাবস্ক্রাইব বোতামটি টিপুন।

Share

Related Posts

More Related news

nazrul islam sedition case

দেশদ্রোহি কবি কাজী নজরুল ইসলাম ? উদ্ধার বিস্ফোরক নথি

ব্রিটিশ সাম্রাজ্যবাদীরা কবি নজরুল ইসলামের বিরুদ্ধে দ্বিতীয়বার দেশদ্রোহিতার অভিযোগ এনেছিল। ঐতিহাসিক নথি থেকে বেরিয়ে এলো কিছু অজানা এবং চমকপ্রদ তথ্য।

organic baby food

ভারতে ১ লক্ষ ধানের বৈচিত্র গায়েব! ঘুরে দাঁড়াচ্ছেন কৃষকরা

কিভাবে হারিয়ে গেলো সুস্বাদু,পুষ্টিকর আর খাদ্যগুন সম্পন্ন ধানের বৈচিত্র! গড়বেতার প্রদ্যুৎ, মৌসুমীর উদ্যোগে ফিরছে বহু হারিয়ে যাওয়া দেশি ধান।

COMMENTS & DISCUSSION

0 0 votes
Article Rating
Subscribe
Notify of
guest
0 Comments
Inline Feedbacks
View all comments

Support Our Journalism

Why is our journalism unique? It’s because we don’t take a single rupee as ad money from foreign companies, domestic monopolies, governments, political parties, and NGOs. The only support we need and take is from critical-thinking readers like you. Because when you pay us, it doesn’t come with any hidden agenda. So, make a donation, and help our journalism survive.

Join Our Email Subscription List

For news that the mainstream media is hiding from you

Share

GET UNCENSORED NEWS!

Email is still the best way to bypass censorship. Enter your email ID below, and get our latest reports – uncensored!

WhatsApp Update

Also, WhatsApp ‘Get updates’ to 9821045739, and get links to our work on your phone.