প্রয়াত ক্যান্সার বিশেষজ্ঞ ডাঃ স্থবির দাশগুপ্তর অপ্রকাশিত সাক্ষাৎকার
সেপ্টেম্বর ২২, ২০২৩: ‘মৃত্যু অনন্তের দিকে একযাত্রা।’ নিজের শেষ বই ‘শীতলপাটি বিছিয়ে যারা’-তে মৃত্যুকে এভাবেই ব্যাখ্যা করেছিলেন ডাঃ স্থবির দাশগুপ্ত। বিশিষ্ট ক্যান্সারবিদ এবং জনস্বাস্থ্য বিষয়ে বিশেষজ্ঞ ডাঃ দাশগুপ্ত গত ৫ সেপ্টেম্বর আমাদের ছেড়ে চলে গেলেন। শুধু ডাক্তার হিসেবে নয় একজন এক্টিভিস্ট হিসেবেও তাঁর সুনাম ছিল।
ক্যান্সার এবং জনস্বাস্থ্য নিয়ে তাঁর বিপুল কাজ রয়েছে। তাঁর গবেষণা এবং লেখালেখি ভবিষ্যৎ প্রজন্মের গবেষণায় অনেক সাহায্য করবে। ক্যান্সার নিয়ে তাঁর বেশ কয়েকটি বই রয়েছে সবথেকে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলো ড: দাশগুপ্ত একজন বলা যায় ত্রুসেডার ছিলেন। কর্পোরেট মেডিসিন এবং স্বাস্থ্য ব্যবস্থার কর্পোরেটিকরণ নিয়ে তিনি আপোষহীন কথা বলতেন।
করোনার সময় তিনি মানুষকে ভ্যাকসিনের বিরুদ্ধে সজাগ করেছেন এবং এই বিষয়ে তাঁর অবস্থান অনেককেই সজাগ করেছে এবং সত্যের পথে থাকতে উৎসাহ জুগিয়েছে। মেডিকেল ইন্ডাস্ট্রির ভিতরে থেকেও তার নেতিবাচক দিকগুলি নিয়ে কথা বলতে তাঁর কোনো জুড়ি ছিল না। তিনি নিজেই বলতেন ক্যান্সার একটা ইন্ডাস্ট্রি, এবং এই বিষয়ে বাংলায় অনেক বই লিখেছেন। তিনি ক্যান্সার এবং এর ভয় সম্পর্কে অনেক মিথ ভেঙ্গে দিয়েছেন।
তিনি এম্পায়ার ডায়েরিজকে একটি সাক্ষাৎকারে বলেছিলেন, ‘অধিকাংশ মানুষ তাদের অজান্তেই সারা জীবন ক্যান্সার বহন করে, এবং তারা কোনও জটিল সমস্যা ছাড়াই তাদের পুরো জীবন যাপন করে। কখনও কখনও এটি সমস্যাযুক্ত হয়ে ওঠে, তখন আমরা একে রোগ বলি’।
তিনি এম্পায়ার ডায়েরিজের অনুষ্ঠানের মাঝে মাঝেই অতিথি হিসেবে যোগদান করতেন। একজন অত্যন্ত পণ্ডিত, অত্যন্ত জ্ঞানী কিন্তু অত্যন্ত বিনয়ী ব্যক্তি ছিলেন ডক্টর দাশগুপ্ত। মানুষের স্বাধীনতার উপর কর্পোরেটনিয়ন্ত্রণ বৃদ্ধির বিরুদ্ধে তিনি আপোষহীন কথা বলতেন।এবং তাঁকে মানুষ স্মরণে রাখবে তাঁর এই আপোষহীন কণ্ঠের জন্যই (Dr Sthabir Dasgupta interview)।
–
REPUBLISHING TERMS:
All rights to this content are reserved. If you want to republish this content in any form, in part or in full, please contact us at writetoempirediaries@gmail.com.
আমাদের ইউটিউব চ্যানেল সাবস্ক্রাইব করতে এই লিঙ্কটিতে ক্লিক করুন। https://cutt.ly/BT4TBBk
আমাদের প্রতিবেদন/ভিডিও রিপোর্ট আপনার ওয়েবসাইট-এ পুনঃপ্রকাশ করতে আগ্রহী? আপনাকে স্বাগত!
১) প্রতিবেদকের নাম প্রতিবেদনের উপরের দিকে ব্যবহার করুন
২) প্রতিবেদনের লিঙ্ক দিন
৩) প্রতিবেদনের নিচে লিখতে ভুলবেন না: ‘প্রতিবেদনটি প্রথম প্রকাশিত হয়েছে Empirediaries.com-এ
৪) হাইপারলিঙ্ক করুন আমাদের ওয়েবসাইট Empirediaries.com
ইউটিউব-এ আমাদের চ্যানেল সাবস্ক্রাইব করতে এই লিঙ্কে যান, বেল আইকন দিতে ভুলবেন না যেন! https://www.youtube.com/c/EmpireDiaries
সরাসরি আপডেট পান : হোয়াটস্যাপ করুন ‘আপডেট’ ৯৮২১০৪৫৭৩৯ নম্বরে
ফলো এবং লাইক করতে ভুলবেন না, আমরা আছি
ফেসবুক: https://www.facebook.com/empirediaries
টুইটার : https://twitter.com/diaries_empire
টেলিগ্রাম: https://t.me/empirediaries
ইমেইল: writetoempirediaries@gmail.com