Bill Gates and solar geoengineering
অগাস্ট ২৭, ২০২৩: বিল গেটস, আমেরিকার সব থেকে বেশি পরিমান চাষ-জমির মালিক। বিল গেটস, অতিমারীর নাম করে যিনি দেশে দেশে বিলিয়ন লোককে একটা অপরীক্ষিত ভ্যাকসিন দেওয়ার নেপথ্যে কলকাঠি নেড়েছেন।বিল গেটস, বিশ্বের প্রায় সমস্ত মিডিয়াকে মিলিয়নস ডলার দিয়ে পকেটে পুড়ে রেখেছেন।বিল গেটস যিনি গরুদের জাবর কাটা নিয়ে দুশ্চিন্তায় চোখের পাতা এক করতে পারছেন না। কারণ গরুর ঢেকুর বিশ্বের পরিবেশ গরম করে দিচ্ছে।
বিল গেটস যিনি চাষীদের খেতি করা থেকে বিরত করতে নিরন্তর নানা ফাউন্ডেশন, এন জি ও-র মাধ্যমে স্মার্ট ফার্মিং চালু করছেন, যেখানে যন্ত্র এবং ডাটা এর বাইরে কোনো কিছুর অস্তিত্বিও নেই। বিল গেটস জেনেটিকালি মডিফাইড মশা ছড়ানো যাঁর নতুন নেশা। এবং যার ফলে নতুন করে ম্যালেরিয়া ছড়াচ্ছে আমেরিকায়।
বিল গেটস ক্লাইমেট চেঞ্জ বা বিশ্বের উষ্ণায়ন নিয়ে এতটাই চিন্তিত যে প্রাইভেট জেট প্লেনে গোটা পৃথিবী চড়কি মারেন। যে প্রাইভেট জেট এক ঘন্টায় ২ টন কার্বন ছড়ায়। একটি প্রাইভেট জেট একটি কমার্শিয়াল প্লেন-র থেকে ৫ থেকে ১৪ গুন্ বেশি দূষণ ছড়ায়।বিল গেটস যিনি বলছেন ফ্রেশ নয়, ল্যাবরেটরিতে তৈরী কৃত্রিম মাছ, মাংস খান।
এই বিল গেটস এবার নতুন নেশায় মেতেছেন। পৃথিবীতে নানাবিধ নেশা সামলে এবার তিনি হাত বাড়াচ্ছেন সূর্যের দিকে।
ক্লাইমেট চেঞ্জ বা গ্লোবাল ওয়ার্মিং, ক্লাইমেট মির্জেন্সি, ক্লাইমেট ক্রাইসিস, এই সব নানাবিধ শব্দজালে মানুষকে ভয় দেখানো শুরু হয়েছে গত দশক থেকেই। এই শব্দবাজির অন্তরালে তাঁর নতুন নেশা সূর্য রশ্মিকে আটকাতে চান। অর্থাৎ সূর্যের রশ্মি যাতে সরাসরি পৃথিবীর দিকে আস্তে না পারে এবার তিনি বিলিয়ন ডলার ঢালা শুরু করেছেন সেই লক্ষ্যে। কিছুদিন আগেই মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বিডেন বিল গেটস-এর এই উদ্ভট পরিকল্পনায় সায় দিয়েছেন। এবার ইউরোপিয়ান ইউনিয়ন বিল গেটস-র কালান্তক এই পরিকল্পনায় সবুজ সংকেত দিলো। সূর্য রশ্মিকে পৃথিবীতে ঢুকতে না দেওয়ার এই প্রজেক্টের নাম সোলার জিও ইঞ্জিনিয়ারিং।
‘সোলার জিও-ইঞ্জিনিয়ারিং’। কী এর মানে? এর সাহায্যে পৃথিবীর ওপর থেকে সুর্যের কিরণকে অন্যত্র সরিয়ে নিয়ে যাওয়া যাবে। যাতে পৃথিবীর ক্রমশ উষ্ণ থেকে উষ্ণতর হয়ে যাওয়া নাকি এভাবে আটকানো যাবে! সুর্যকিরণ পৃথিবীকে নাকি এমন উষ্ণ করে দিচ্ছে যে সূর্যের কিরণ পৃথিবীতে আসতে দেওয়া যাবে না! তার জন্যই নাকি হচ্ছে বিশ্বউষ্ণায়ন! সুতরাং তাকে আটকাও। বিল গেটসদের মতো ধনকুবদের টার্গেট এখন সূর্যকে আটকানো।
সম্প্রতি এ ব্যাপারে একটা রিপোর্ট বার করেছে হোয়াইট হাউস। চালাকিও করে হোয়াইট হাউস বলেছে, সোলার রেডিয়েশনের মডিফিকেশন নিয়ে কোনও বাড়তি অনুসন্ধান বা গবেষণা করার পরিকল্পনা তাদের নেই, আবার একইসঙ্গে রিপোর্ট এ-ও বলেছে, এই বিষয়টা নিয়ে সকলে মিলে গবেষণা করাও যেতে পারে। সোলার রেডিয়েশনের মডিফিকেশন নিয়ে গবেষণার অস্তিত্ব ছিল শুধু কল্পবিজ্ঞানের গল্পে। কিন্তু ২০২৩-এর ১২ ফেব্রুয়ারি আমেরিকার দুই গবেষক লুকে আইসম্যান আর অ্যান্ড্রু সং এই দুজনে মিলে পার্ক নেভাদা থেকে তিনটে বিশাল ‘ওয়েদার বেলুন’ ছাড়লেন। ওই বেলুনগুলোয় কী ছিল?
ছিল রাসয়নিক পদার্থ। সালফার ডাই-অক্সাইড যা ওই বেলুন থেকে হাওয়ায় স্প্রে করেছিলেন ওই দুই গবেষক। এই পদ্ধতিকে বলা হচ্ছে স্ট্র্যাটোসফেরিক অ্যারোজল ইঞ্জেকশন বা সাই। তার প্রয়োগ আইসম্যান আর সং ইতিমধ্যে করে দেখিয়ে দিয়েছেন। যেখানে সুর্যের বিকরণকে পৃথিবীর অভিমুখ থেকে অন্যত্র সরিয়ে দেওয়ার জন্য মহাকাশের ওপরের বায়ুমণ্ডলে সালফার ডাই-অক্সাইড স্প্রে করা হচ্ছে। তাঁদের দাবি এর সাহায্যে সুর্যের বিকরণকে মহাকাশে ফেরত পাঠিয়ে দেওয়া যাবে! এটা সূর্য কিরণকে আটকানোর প্রথম বিতর্কিত গবেষণা। এই গবেষণাকে বলা হচ্ছে সোলার জিও-ইঞ্জিনিয়ারিং। আরো একটি পদ্ধতি আছে তার নাম মেরিন ক্লাউড ব্রাইটেনিং।
বিশেষ ধরণের কিছু মেঘের মধ্যে সমুদ্রের লবণ ebong অন্যান্য রাসয়নিক পদার্থকে ইঞ্জেকশনের মাধ্যমে ছড়িয়ে দিয়ে সেই মেঘগুলোকে উজ্জ্বল করা! তাতও সুর্যকিরণকে নাকি পৃথিবীর ওপর পড়া থেকে আটকানো যায়। বিভিন্ন দেশের বৈজ্ঞানিক গবেষণাগারগুলোতে সোলার রেডিয়েশন মডিফিকেশন (এসআরএম) নিয়ে গবেষণা কিন্তু হচ্ছে। আর পৃথিবীর তাবড় ধনকুবেরদের প্রজেক্ট এখন এটাই!এবছরের ফেব্রুয়ারিতেই মিউনিখ সিকিউরিটি কনফারেন্সে হয়েছিল সেখানে জর্জ সরোস, ৯২ বছরের ধনকুবের জর্জ সোরোস ভয় দেখানোর চেষ্টা করেছেন।
পৃথিবী নাকি এমন গরম হচ্ছে যে তার জন্য সূর্য কিরণ দায়ী। তাই সূর্যকে ইঞ্জিনিয়ারিং করা হোক। আর্কটিকের ওপরের বায়মণ্ডলে জমে থাকা মেঘগুলোকে কৃত্রিমভাবে উজ্জ্বল করা হোক। যাতে সুর্যকিরণ সেখানে প্রতিফলিত হয়ে অন্যত্র চলে যায়। একা সরোস নন, বিল গেটসও এই দলের একজন। হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের একদল বিজ্ঞানী উত্তর স্ক্যান্ডিনেভিয়ার ওপরের বায়ুমণ্ডলে ক্যালসিয়াম কার্বোনেট স্প্রে করার পরীক্ষা চালাচ্ছিলেন। সেই প্রোজেক্টে টাকা ঢেলেছিলেন বিল গেটস। এদের সঙ্গে রয়েছেন জেফ বেজোস, ডাস্টিন মস্কোভিচের মত আরও দুই ধনকুবের। এই কাজে প্ররোচনা দেওয়ার ক্ষেত্রে দুজনের মধ্যে একটা মিল রয়েছে। দুজনেরই উদ্দেশ্য, পৃথিবীর ওপরের বায়ুমণ্ডলে সালফার ডাই-অক্সাইড স্প্রে করে দেওয়া।
মালি, ব্রাজিল সহ আরও কয়েকটি দেশে সোলার জিও-ইঞ্জিনিয়ারিং নিয়ে যে গবেষণা চলছে সেখানে ডাস্টিন মস্কোভিচ ইতিমধ্যে প্রায় সাড়ে সাত কোটি টাকা ঢেলে ফেলেছেন। যাতে সুর্যের বিকিরণ পৃথিবীর ওপর না আসতে পারে। আর এরা ছাড়াও মেক সানসেট-এর মত আমেরিকার বেশ কিছু কোম্পানিও উঠে পড়ে লেগেছে সোলার জিও-ইঞ্জিনিয়ারিং নিয়ে কাজ করতে ।এদের সকলেই সালফার ডাই-অক্সাইড স্প্রে করে সুর্যকিরণকে অন্যত্র সরিয়ে দিতে চাইছে।
এই যে সালফার ডাইঅক্সাইড বাতাসে স্প্রে করার কথা বলা হচ্ছে তো এই সালফার ডাইঅক্সাইড কি। যা দিয়ে সূর্য রশ্মির মতো একটা অভাবনীয় প্রাকৃতিক প্রাচুর্যকে নষ্ট করে দেওয়াএ চেষ্টা চলছে ! কোথাও না উইকিপেডিয়া উদ্ধৃত করে বলছি, এটা একটা টক্সিক অর্থাৎ বিষাক্ত গ্যাস। দেশলাই কাঠি জ্বালালে বা বারুদ জ্বালালে যে বিষাক্ত গ্যাস বেরোয় সেটাই সালফার ডাইঅক্সাইড। ভলকানো জ্বলে উঠলে যে গ্যাস বেরোয় তা হচ্ছে সালফার ডাইঅক্সাইড। বৃহস্পতি গ্রহের বলয়ে এই গ্যাসটি থাকে। উইকিপেডিয়া নিজেই বলছে এই গ্যাস গ্লোবাল ওয়ার্মিং করে অর্থাৎ এই যে পৃথিবী গরম হয়ে যাচ্ছে বলে বিল গেটসদের মতো এলিট ধনকুবেররা লাফালাফি করছেন তার মানে কি? যে গ্যাস গরম করে সেই গ্যাস দিয়ে পৃথিবীকে ঠান্ডা করা?
আসলে সম্প্রতি অতিমারীর সময়ে তাঁরা মানুষকে আর একটু ভালো করে চিনে নিয়েছেন। জেনে গেছেন এই মানুষকে যা বলা হবে জোম্বির মতো তারা শুধু শুনবে আর ভয় দেখতে পারলেই সব উদেশ্য সিদ্ধি মানুষ আর কোনো প্রশ্নই করবে না।
হোয়াইট হাউস যে রিপোর্ট প্রকাশ করেছে সেখানে এ-ও লেখা হয়েচ্ছে যে, সোলার রেডিয়েশনের মডিফিকেশন সঠিকভাবে করতে পারলে কিন্তু পৃথিবীকে অন্তত কয়েকবছরের জন্য তুলনামূলকভাবে ঠাণ্ডা রাখা যাবে! তবে হোয়াইট হাউস রিপোর্ট এ-ও জানিয়েছে, মানে জানাতে বাধ্য হয়েছে যে এর মধ্যে ‘ঝুঁকি” আছে। অজানা ঝুঁকি। পৃথিবীর আকাশকে কৃত্রিম উপায়ে, রাসয়নিক পদার্থে দিয়ে ঢাকলে তার কি ফল হবে তা নিয়ে একটি শব্দ-ও খরচ করেনি কেউ। শুধুমাত্র পরিবেশবাদী বিজ্ঞানি, পরিবেশ কর্মীরা ছাড়া। তাঁরা খুব স্বাভাবিকভাবেই এই রাসায়ণিক ছড়ানোর বিরুদ্ধে আপত্তি তুলেছেন এবং প্রতিবাদ জানাচ্ছেন।
সূর্যকিরণ আমাদের জীবনে কি কেন, কতটা প্রয়োজন তা নিয়ে নতুন করে বলার প্রয়োজন নেই। শুধু সবথেকে কড়া রোগ প্রতিরোধক তাইই নয়, ভিটামিন ডি-র সবচেয়ে শুদ্ধ উৎস। অতিমারীর সময়ে বহু ডাক্তাররা পরামর্শ দিয়েছেন রোদে থাকুন, সুস্থ থাকুন। কিন্তু যাঁরা ওষুধ আর ভ্যাকসিন নিয়ে ব্যবসা করার পরিকল্পনা করেই ফেলেছিলেন তাঁরা মানুষকে সারাক্ষন ঘরবন্দি হওয়ার শলা দিয়েছিলেন। আর বাস্তবে আমরা দেখেছি যারা যত ঘরবন্দি থেকেছেন অর্থাৎ সূর্যের আলো থেকে দূরে থেকেছেন তাঁরা তত অসুস্থ হয়েছেন।
সূর্যের আলো বা ভিটামিন ডি-র অভাবে আমাদের ইমিউনিটি তৈরী হয় না, পর্যাপ্ত সূর্যের আলো না পেলে মানুষের হাড়ের ক্ষয় হয় আরো নানা ধরণের অসুখ আসে। সুর্যকিরণ পৃথিবীতে না আসলে মানুষের অস্তিত্বই প্রবলভাবে বিপন্ন হয়ে পড়বে। শুধু মানুষই নয় বন, জঙ্গল গাছপালা, জীব, জীব বৈচিত্র, খেত-খামারি চাষ-বাস সবকিছুর প্রাণশক্তি ওই সূর্য। তাকে যদি রুখে দেওয়ার চেষ্টা হয় তাহলে বন, জঙ্গল, ফসল, গাছপালা সমস্ত বিলীন হবে।
এতগুলো অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ক্ষতির জবাব কিন্তু হোয়াইট হাউসের রিপোর্টে লেখা নেই। তারা দুটো শব্দে বিপুল এই ক্ষতিকে বোঝাতে চেয়েছে। তা হল ‘অজানা ঝুঁকি’। অজানা ঝুঁকির বিরুদ্ধে যে সরব কেউ হননি তা নয়। আগে ইউরোপীয় ইউনিয়ন বলেছিল এব্যাপারে আপত্তি জানিয়েছিল। বিবৃতির মাধ্যমে তারা জানিয়েছে, ‘এখনও পর্যন্ত সোলার জিও-ইঞ্জিনিয়ারিং সংক্রান্ত গবেষণা যে স্তরে রয়েছে তাতে একটা কথা পরিষ্কার যে, পৃথিবী যে স্বাভাবিক প্রক্রিয়ায় বেঁচে আছে, চলছে সেখানে সোলার রেডিয়েশন মডিফিকেশন কিন্তু মানবসভ্যতার জন্য এবং পরিবেশের জন্য বিপজ্জনক।
এখনই একে গ্রহণ করা কঠিন। এই নিয়ে আরও গবেষণার প্রয়োজন রয়েছে।’ কিন্তু অগাস্ট মাসের ৫ তারিখে একটি রিপোর্ট-এ বেরিয়েছে যে ইউরোপিয়ান ইউনিয়ন বিল গেটস-এর এই কালান্তক পরিকল্পনায় সবুজ সংকেত দিয়েছে।এবং কারণ কি? অবশ্যই দুই দুই চার করতে হয়।
আমাদের প্রশ্ন কৃত্রিম উপায়ে রাসয়নিক পদার্থ প্রয়োগ করে সুর্যকিরণ আটকানো কখনও প্রকৃতি ও মানবসভ্যতার সহায়ক হতে পারে? আসলে এ-ও সাধারণ মানুষকে আসল সমস্যা থেকে চোখ ঘোরানোর এক চেষ্টা! শিল্পবিপ্লব-র সময় থেকে দেদার শহর বেড়েছে, তার সঙ্গে বেড়েছে গাছ কাটা, দূষণ, জঙ্গল কেটে সাফ করে বিল্ডিং উঠছে, চাষীর থেকে খেত জমি কেড়ে নিয়ে ফ্যাক্টরি তৈরী হচ্ছে আর তার সমাধান বিল গেটস-রা দিচ্ছেন এভাবে।
ল্যাবরেটরিতে তৈরী মাংস খাও, ওষুধ দেওয়া শাক-সবজি খাও, পাকা ঘর বাড়ির বানাও ঘরে ঘরে এয়ার কন্ডিশন লাগাও, পরিবেশ তাতে আরো গরম হবে, আর সমাধান বিলিয়ন বিলিয়ন ডলার পাবলিক মানি খরচ করে সূর্য রশ্মিকে আটকাও। শিল্প-বিপ্লব আসলে যতটা মানুষের এবং পরিবেশের ক্ষতি করেছে তার কোনো হিসেবে নেই আর সেটা হয়েছে এই বিল গেটস-এর মতো আরো ধনকুবেরদের হাত ধরেই।
নিজেদের মুনাফার স্বার্থে বাতাসে বিষ ছড়ানোর নেপথ্যের খলনায়ক কারা? সেই বিল গেটস, এলন মাস্ক, জেফ বাজোসদের নামই উঠে আসবে। তাদের মত আরও অসংখ্য ধনকুবেররা নিজেদের বিশ্বজোড়া ব্যাবসায়িক মুনাফার এবং ইন্ডাস্ট্রিয়ালাইজেশন স্বার্থে নিঃশব্দে বিষ বাস্প ছড়াচ্ছে। আর তাকে বাড়াবাড়ি করে প্রচার করে এমন একটা পর্যায়ে নিয়ে গেছে যে মানুষকে ভয় পাওয়াতে হচ্ছে। কারণ মানুষকে একবার ভয় পাইয়ে দিলে তাকে যা কিছু বিশ্বাস করানো যায় এমনকি এই সূর্যরশ্মি আটকানোর মতো পরিকল্পনাও নিশ্চিন্তে বেচে দেওয়া যায়।
Bill Gates, a big-time emitter
As Bill Gates emits more carbon than anyone else on earth, can he justify his own carbon footprint while lecturing the world on cutting CO2 emissions? Isn’t it duplicity for Bill Gates to preach us on how to avoid the climate crisis? In this scathing report, journalist Ratna delves deep into the controversial blocking-the-sun project that Bill Gates has been pushing for some time.
Solar geoengineering is a project that has got the green-signal from the White House and the European Union. Both of them said Bill Gates and his solar radiation modification project is worth considering but one has to also keep the risk factors in mind.
Harvard and Bill Gates
Bill Gates, the founder of Microsoft and the world’s 4th richest man, has funded a Harvard University scientific experiment that will try to spray calcium carbonate into the stratosphere to partially deflect sunlight back into space so that global warming can be slowed.
Known as SCoPEx, the first phase of the experiment was to take place this month in Lapland province, Sweden. But the Swedish government rejected it, citing environmental, ecological and health concerns raised by activists.
Here’s our special report on Bill Gates and solar geoengineering in English:
REPUBLISHING TERMS:
All rights to this content are reserved. If you want to republish this content in any form, in part or in full, please contact us at writetoempirediaries@gmail.com.
আমাদের ইউটিউব চ্যানেল সাবস্ক্রাইব করতে এই লিঙ্কটিতে ক্লিক করুন। https://cutt.ly/BT4TBBk
আমাদের প্রতিবেদন/ভিডিও রিপোর্ট আপনার ওয়েবসাইট-এ পুনঃপ্রকাশ করতে আগ্রহী? আপনাকে স্বাগত!
১) প্রতিবেদকের নাম প্রতিবেদনের উপরের দিকে ব্যবহার করুন
২) প্রতিবেদনের লিঙ্ক দিন
৩) প্রতিবেদনের নিচে লিখতে ভুলবেন না: ‘প্রতিবেদনটি প্রথম প্রকাশিত হয়েছে Empirediaries.com-এ
৪) হাইপারলিঙ্ক করুন আমাদের ওয়েবসাইট Empirediaries.com
ইউটিউব-এ আমাদের চ্যানেল সাবস্ক্রাইব করতে এই লিঙ্কে যান, বেল আইকন দিতে ভুলবেন না যেন! https://www.youtube.com/c/EmpireDiaries
সরাসরি আপডেট পান : হোয়াটস্যাপ করুন ‘আপডেট’ ৯৮২১০৪৫৭৩৯ নম্বরে
ফলো এবং লাইক করতে ভুলবেন না, আমরা আছি
ফেসবুক: https://www.facebook.com/empirediaries
টুইটার : https://twitter.com/diaries_empire
টেলিগ্রাম: https://t.me/empirediaries
ইমেইল: writetoempirediaries@gmail.com