July 3, 2023: “একটা দুটো পুষ্পলকে ছাঁটাই করে লাভ নেই। সৌম্যজিতের মৃত্যুর জন্য যারা দায়ী তাদের তো কোনও শাস্তিই হল না! তাই এবার বয়কট করতে হবে এই অমানুষ তৈরীর কারখানা কোম্পানীগুলোকেই। এমন যে কোনও ঘটনার মূলে থাকা কর্পোরেট কোম্পানীকে বয়কট করুন।”
সীমা গিরির স্বামী সৌম্যজিৎ কাজ করতেন একটি তথাকথিত হাই প্রোফাইল কর্পোরেট কোম্পানিতে। কেন কিভাবে অকালে ঝরে গেলো একটি প্রাণ। এ কোনো সাধারণ ঘটনা নয়। কর্পোরেট মিডিয়া বা পেইড মিডিয়া এই ঘটনাকে ইস্যু বানাবে না। সংবাদ যদি কর্পোরেটের দাস হয় তাহলে সে কর্পোরেটের হয়েই কথা বলবে। আর এম্পায়ার ডিয়ারিজ এই ঘটনা নিয়েই বলবে। কারণ আমরা কোনো কর্পোরেট দাস নই। তাই এই সাংবাদিকতাকে স্বকীয় রাখার জন্য এগিয়ে আসতে হবে আপনাদের। আপনি এগিয়ে না এলে মিডিয়া আপনার কথা বলবে না।
সীমা গিরি এক সামাজিক মাধ্যমে একটি পোস্ট লিখেছেন। দীর্ঘ এই পোস্টটির থেকেও দীর্ঘতর এখন সীমার জীবনের লড়াই। ঘটনাটি গত জানুয়ারী মাসের। সীমা লিখছেন, “সৌম্যজিত কাজ করতো NIVEA তে। কাজ নিয়ে কোনও অভিযোগ ছিল না কোনদিনই। বরং নিজের রিজিয়ন সম্প্রতি সেলসের দিক থেকে সবার ওপরে যাওয়ায় ভীষণভাবে খুশী ছিল। তার মধ্যেই গত ১২ই জানুয়ারি মুম্বইয়ের হেড অফিসে ডেকে পাঠিয়ে ওকে চাপ দিয়ে চাকরি ছাড়তে বাধ্য করা হয়, বিনা নোটিশে। মুম্বই থেকেই ফোনে বাড়িতে সব জানায় সৌম্যজিত। ফিরে এসে প্রচন্ড ভেঙে পড়ে। অবশেষে, ১৪ই জানুয়ারি আমাদের বাড়িতেই সকলের অলক্ষ্যে সৌম্যজিত গলায় দড়ি দিয়ে আত্মহত্যা করে।“
সৌম্যজিৎ হয়তো খুবই ভালোবাসতেন তাঁর কোম্পানিকে। আবেগপ্রবণ হয়ে পড়েন, কোম্পানির তরফ থেকে অপমান সহ্য করতে পারেননি। সৌম্যজিতের একটি ১৩ বছরের মেয়ে আছে। সীমা আরো লিখছেন, “সৌম্যজিত তো ওর লাঞ্ছনার থেকে মুক্তি পেল। কিন্তু, আদতেই কি তাই? মনে হয় না। কারণ, আবারও সেই সর্বশক্তিমান কর্পোরেট জগত। আমি মামলা করেছিলাম এটা জানার জন্য, যে কেন কোনও কারণ না দেখিয়ে ওকে বরখাস্ত করা হল, কেন দেওয়া হল না নোটিশ —পিরিয়ড। কিন্তু, সেখানেও হয়তো সেই পুষ্পল রায়ের মতোই কারও অদৃশ্য হাত।” পুষ্পাল রায়ের ঘটনা আপনারা অনেকেই এখন জেনে গেছেন।
একটি বেসরকারি ব্যাংকে -কাজ করতেন, এখন অবশ্য সাসপেন্ডেড। টার্গেট মিট করতে না পারায় তাঁর কলিগদের উপর মানসিক ওথ্যাচার করতেন। এই পুষ্পাল রায় কিন্তু এক নন। আর ইটা কোনো বিচ্ছন্ন ঘটনাও নয়। প্রায় প্রতিটি কর্পোরেট কোম্পানিতে একই ধরণের ঘটনা ঘট। এখানে সাহস করে কেউ এটি লিক করে দিয়েছেন। তাই অনেকে জানতে পেরেছেন। ও ধরণের ঘটনা কর্পোরেট কাল্চারের অবিছ্যেদ্য অংশ। আসলে পুষ্পাল রায়দের তৈরী করে একটি সিস্টেম। এটি কর্পোরেট কাল্টুরে। কর্পোরেট সিস্টেম। যে কর্পোরেটদের শুধুই লক্ষ টার্গেট কাস্টমার ধরা। প্রোডাক্ট বেচা। চোখ ধাঁধানো বিজ্ঞাপন দিয়ে মানুষকে আকৃষ্ট করা। আর এইরকম ম্যানেজার বানানো। যারা দুর্ব্যবহার করে, মানসিক অত্যাচার করে, কলিগদের জীবনে সীমাহীন চাপ তৈরী করে প্রোডাক্ট বেচার জন্-। সে প্রোডাক্ট যাই হোক না কেন। সাবান হতে পারে -ক্রিম হতে পারে গাড়িও হতে পারে, ব্যাঙ্ক একাউন্ট, জীবন বীমার পলিসিও হতে পারে। আবার অনলাইন আপ-এ পড়াশুনো করার জন্য ছাত্র ছাত্রী ধরাও হতে পারে।
এটাই ঝাঁ চকচকে কর্পোরেটের অন্দরমহল। বিক্রি করার চাপ বড় চাপ। এই ঘটনাগুলো কিন্তু কোনো ছোটোখাটো কোম্পানি নয়। ঝাঁ চকচকে যাদের অফিস দূর থেকে দেখে যাদের বড় সৌখিন মনে হয়। সৌম্যজিৎ যাদের কারণে আত্মহত্যা করেছেন তাঁদের বিরুদ্ধে লড়াই শুরু করেছেন তাঁর স্ত্রী সীমা। কোনও কারণ না দেখিয়ে সৌম্যজিৎকে কেন বরখাস্ত করা হল, কেন নোটিশ পিরিয়ড দেওয়া হল না তার জন্য মামলা করেছেন বলে জানিয়েছেন সীমা। সীমার হাহাকারে প্রশাসন কি করেছে? সীমার লেখা থেকেই শোনাচ্ছি,“পুলিশ কোনও তথ্য প্রমাণ সংগ্রহই করলো না সেভাবে। বরং, হঠাৎ জানলাম —-যে যাদের বিরুদ্ধে অভিযোগ দায়ের করেছিলাম, তারা চুপিসাড়ে মুম্বই থেকে কলকাতা এসে জামিন নিয়ে চলে গেছে! আর তার পরেই কোনও এক অজ্ঞাত কারণে পুলিশও কেসটি ধামাচাপা দিয়ে বন্ধ করে দেওয়ার প্রক্রিয়া শুরু করে দিয়েছে! কী বুঝলো আমার ১৩ বছরের মেয়েটা? যে দেখেছে নিজের বাবাকে মৃত অবস্থায়! পুষ্পল রায়, এইচডিএফসি – এগুলো একমাত্র উদাহরণ নয়। প্রতিটি কর্পোরেটই মানুষ মারার কল আসলে। #Nivea-র কাছে এটা নিছকই একটা (অনৈতিকভাবে) ছেঁটে ফেলা কর্মীর আত্মহত্যা। তাতে ওদের কী যায় আসে! যাদের চক্রান্তে আমার পরিবারটা তাসের ঘরের মতো ভেঙে পড়েছে, তাদের শাস্তি হয়তো বা কয়েক লাখ টাকার বিনিময়ে মকুব হয়ে গেছে!”
পুলিশ কেসটি ধামা চাপা দেওয়ার প্রক্রিয়া shuru করেছে বলে অভিযোগ করেছেন সীমা। তাহলে কে আসলে প্রশাসন চালায় বুঝে নিন। কলকাতার ছেলে সৌম্যজিৎ যিনি এই সীমাহীন কর্পোরেট লোভের শিকার তিনিও চেয়েছিলেন তাঁর সন্তান বিদেশে গিয়ে বড় কর্পোরেট অফিস-এ চাকরি করবে, এমনই জানিয়েছে সীমা। সৌম্যজিৎ এক নন, বেশিরভাগ ঘটনাই সামনে আসেননা। তাই মানুষ জানতেও পারেন না। এম্পায়ার ডিয়ারিজ সবসময় চেষ্টা করে এই ধরণের খবর আপনাদের সামনে আনতে, যাতে আপনারা এই হাঁসজারু পাশ্চত্য কর্পোরেট সংস্কৃতি সম্পর্কে সতর্ক হয়ে যান।
প্রথমেই বলেছিলাম আজকের এই প্রতিবেদন বিশেষ করে বাবা মায়েদের জন্য। এই প্রতিবেদন সেই সব বাবা মায়েদের জন্য যাঁরা বেপরোয়াভাবে নিজেদের সন্তানকে উচ্চাকাঙ্ক্ষার সিঁড়িতে তুলে ছেড়ে দিচ্ছেন। জানতেও পারছেন না আসলে তাঁরা সন্তানকে অন্ধ কুটুরির দিকে ঠেলে দিচ্ছেন। প্রতিমুহূর্তে স্বপ্ন দেখছেন এবং ছেলেমেয়েদেড় বোঝাচ্ছেন বড় কর্পোরেট কোম্পানিতে চাকরি করতে হবে, না হলে বৃথা জীবন! অমানবিক সমৃদ্ধির দিকে দৌড়োতে গিয়ে আসলে কর্পোরেট চাটুকারীর ফাঁদে পড়ছেন। সন্তানদের জীবন কোন দিকে মোড় নেবে তা আপনার উপরেই নির্ভর। আর তা যদি বিপজ্জনক মোড় নায়ে তার জন্য দায়ী বাবা মায়েদের এই এস্পিরেশনই।
যে সন্তানকে কর্পোরেট চার্কিত-এ পাঠাছ্নে তার পা থেকে মাথা অবধি যেন কোম্পানি কিনে নিয়েছে। মাথার টুপি থেকে জামা, ঘড়ি থেকে জুতো, বাজে থেকে ব্যাগ সমস্ত কিছুতে কোম্পানি-র নাম, অর্থাৎ উনপেইড বিজ্ঞাপন। যেন কোম্পানিরা কর্মীর পুরো শরীরটাই কিনে নিয়েছে। এই আপাদমস্তক কোম্পানির ব্র্যান্ড পরে তাকে প্রমোশন দেওয়া তো কর্মীর কাজ নয়, কর্মীরা একটা সার্ভিস দেন তার বদলে একটা পারিশ্রমিক পান। তার সঙ্গে এই ওপ্রয়োজনীয় ভাবে কোম্পানি-কে সারা শরীরে বহন করে চলার হাড়িকাঠে মাথা দেওয়া কেন? এর দুটো কারণ একটা ভয় আর একটা ভালোবাসা। আর দুটোকেই কব্জা করে চতুরভাবে কর্মীর সারা শরীরে মার্চেন্ডাইস গুঁজে দায় সুযোগসন্ধানী কোম্পানি। এম্পলয়ী জব্দ করার জন্য আজকাল আবার বিপুল শব্দ বাজির ব্যবহার চলে। কোম্পানিদের একটা খুব চালাকির শব্দ কোম্পানি নাকি কর্মীর পরিবার। কর্মীরা এই নরম-সরম শব্দে কিন্তু বেশ কাবু হন। কোন পরিবার থেকে তার সদস্যকে ঘাড় ধাক্কা দিয়ে বার করে দেওয়া হয়? অনেক সময়েই বিনা কারণে? বিনা নোটিশএ ? বিনা কথাবার্তায়?
কোম্পানি যদি পরিবার হবে তাহলে সৌম্যজিৎদের কেন এই কোম্পানির জন্য আত্মহত্যা করতে হয়? আসলে কর্মীদের ভালোবাসাকে ব্ল্যাকমেল করে তার সুযোগ নিয়ে একটা বাক্যে তাদের ঘাড় ধাক্কা দেওয়া হয় l আর বেশিরভাগ সময় কর্মীরা কোম্পানিকে এতোই ভালোবাসেন যে কোম্পানির স্বার্থে তারা নিজেদের বলিদান দেন। আর কর্মী চাটাইয়ের সময়ও কোম্পনি কিন্তু টাকার পাহাড়ে বসে থাকে। অনেকসময় খাতায় কলমে আবার লস দেখানো হয়। কয়েকটা উদাহরণ দিচ্ছি।
সম্প্রতি টেক কোম্পানি মাইক্রোসফট, অনেকের স্বপ্নের কোম্পানি এক কথায় ১০ হাজার কর্মী ছাঁটাই করেছে। সত্য নাদেলা কোম্পানির ভারতীয় চিফ এক্সেকিউটিভে সেই চাটাইয়ের ইমেইলে কর্মীদের লিখেছেন, “Focusing on our short and long-term opportunity”. এই শব্দগুলো পড়ে মনে হবে কোম্পানি স্ট্রাটেজি সংক্রাত হবে হয়তো কিন্তু না। এটা চাটাইয়ের ইমেইল। অপর্চুনিটি? কাদের জন্য? কোম্পানির অপর্চুনিটি। কর্মীদের নয় কিন্তু । আর কর্মীরাই নাকি পরিবার!
আরো আছে, মেটা অর্থাৎ যারা আপনার প্রিয় ফেসবুক, হোয়াটস্যাপ, ইনস্টাগ্রাম চালায় তারা সম্প্রতি ১১০০০ কর্মী ছাঁটাই করেছে। ২০২২-এ কিন্তু এই মেটা কোম্পানি তাদের খরচ বাড়িয়েছে ২৪ -শতাংশ, ৬২ বিলিয়ন ডলার। সাধারণের কাছে এই টাকার অঙ্কটাই বোঝা দুস্কর। গত বছর টুইটার ৫০ শতাংশ কর্মী ছাঁটাই করেছে। আমাজন ১৮০০০ কর্মী ছাঁটাই করেছে। তার মালিক জেফ বেজোস চাঁদের কক্ষপথ থেকে ঘুরে এসেছেন। কাদের বলিদান দিয়ে ? গুগল-এর মালিক আলফাবেট ১২০০০ কর্মীকে বার করে দিয়েছে। আই বি এম ৩৯০০ জনকে এককথায় অফিসের দরজার বাইরে বের করে দিয়েছে। এরকম অজস্র সংবাদ রয়েছে। আর এইসব খবর নিয়ে পেইড মিডিয়া বা কর্পোরেট মিডিয়া কোনো দিন ইসু বানাবে না। কারণ তাদের কাজ সস্তা রাজনৈতিক বিতর্ক সভা বসিয়ে মানুষকে ভুলিয়ে রাখা। আর করবেই বা কোন মুখে? কারণ মিডিয়া অফিসগুলোর ভিতরেই যে করাপশন। কর্মীদের সঙ্গে দুর্ব্যবহার করা থেকে লাঞ্ছনা, অবমাননা সবকিছু চলে এই তথাকথিত হিউমান রাইটসের ধজ্বাধারীদের। দেশে এবং বিদেশে নানা মূলধারার কর্পোরেট মিডিয়ায় কাজ করার অভিজ্ঞতা থেকে বলতে পারি কর্মী তোষণে সর্বোচ্ছ নম্বর পাবে মিডিয়া কোম্পানিগুলি। ব্রেকিং নিউস, এক্সক্লুসিভ খবর আনার অসুস্থ প্রতিযোগিতার যাঁতাকলে পরে নষ্ট হয়ে যায় মানসিক সুস্থতা। দাপুটে বসের পাল্লায় পরে অনেকেই মানসিক অবসাদে ভোগেন, প্রকাশ করেন না । ২০২১ সালে অনেকগুলো মিডিয়া কোম্পনি প্রায় একই পদ্ধতিতে কর্মী ছাঁটাই করে। কর্মীর বাড়িতে গাড়ি পাঠিয়ে তাকে অফিসে এনে পদত্যাগ করতে বাধ্য করা হয়। পিঠে বন্দুক রেখে। পদত্যাগ না করলে কি পরিনাম হবে তার নানারকম ভয় দেখানো হয়। হ্যাঁ, বাড়িতে গাড়ি পাঠিয়ে তাকে ডেকে এনে এবং বিনা নোটিসে। অফিসের গাড়িতে ওঠার সময় তাঁরা ঘুনাক্ষরেও জানতেন না কি ঘটতে চলেছে। এই লাঞ্ছনা, অবমাননা এবং বিকৃতি আসে অপরিসিম লাভের লোভ থেকে। যখন কাজের প্রয়োজন তখন কর্মী পরিবারের অংশ, আর যখন তাকে প্রয়োজন নেই তখন কয়েক সেকেন্ড লাগে তাকে চেটে ফেলতে।
বাবা-মা বা স্কুল, কলেজএর এস্পিরেশনকে জীবনে পূরণ করতে গিয়ে, জীবনে অনাবিল সমৃদ্ধি আনতে গিয়ে অনেক সৌম্যজিৎরা অকালে ঝরে যান। জানতে পারেন না কেঊই। কারণ কর্পোরেট অপসংস্কৃতি নিয়ে কর্পোরেট মিডিয়া বা পেইড মিডিয়া একটি কথাও বলবে না। কোম্পানির সঙ্গে পেশাদারিত্বের সম্পর্কের বাইরে ভালোবাসার সম্পর্ক, অবেগপ্রবণ সম্পর্ক আসলেই একতরফা হয়। কর্মীর তরফে। তাই একটু বেশি সমৃদ্ধির লোভে এই কর্পোরেট অপসংকৃতির দিকে সন্তানকে ঠেলে দেওয়া বা নিজের জীবন, সন্তানের জীবন বাজি রাখা আসলেই মূর্খতা। আসলে এসব কর্ম অপসংস্কৃতি কোথা থেকে? আপনার প্রিয় পশ্চিমদুনিয়া থেকে। যাদের আপনি ভাবেন ওরা অনেক সভ্য। কারেন্সী বা টাকা কেন্দ্রিক জীবন কোথাকার সংস্কৃতি? কোথা থেকে আমদানি হয়েছে? যার সর্বনাশা ফল এই কর্পোরেট অপসংস্কৃতি, দেদার লুট আর অমানবিক মুখ ! তাই সীমা গিরি যখন বারবার কর্পোরেটকে বয়কট করার ডাক দিচ্ছেন তখন তা তাঁর যন্ত্রণাদীর্ণ জীবনের শিক্ষা থেকে। তাই তাঁর কাতর আবেদন,”এবার বয়কট করতে হবে এই অমানুষ তৈরীর কারখানা কোম্পানীগুলোকেই। এমন যে কোনও ঘটনার মূলে থাকা কর্পোরেট কোম্পানীকে বয়কট করুন”
REPUBLISHING TERMS:
All rights to this content are reserved. If you want to republish this content in any form, in part or in full, please contact us at writetoempirediaries@gmail.com.
আমাদের ইউটিউব চ্যানেল সাবস্ক্রাইব করতে এই লিঙ্কটিতে ক্লিক করুন। https://cutt.ly/BT4TBBk
আমাদের প্রতিবেদন/ভিডিও রিপোর্ট আপনার ওয়েবসাইট-এ পুনঃপ্রকাশ করতে আগ্রহী? আপনাকে স্বাগত!
১) প্রতিবেদকের নাম প্রতিবেদনের উপরের দিকে ব্যবহার করুন
২) প্রতিবেদনের লিঙ্ক দিন
৩) প্রতিবেদনের নিচে লিখতে ভুলবেন না: ‘প্রতিবেদনটি প্রথম প্রকাশিত হয়েছে Empirediaries.com-এ
৪) হাইপারলিঙ্ক করুন আমাদের ওয়েবসাইট Empirediaries.com
ইউটিউব-এ আমাদের চ্যানেল সাবস্ক্রাইব করতে এই লিঙ্কে যান, বেল আইকন দিতে ভুলবেন না যেন! https://www.youtube.com/c/EmpireDiaries
সরাসরি আপডেট পান : হোয়াটস্যাপ করুন ‘আপডেট’ ৯৮২১০৪৫৭৩৯ নম্বরে
ফলো এবং লাইক করতে ভুলবেন না, আমরা আছি
ফেসবুক: https://www.facebook.com/empirediaries
টুইটার : https://twitter.com/diaries_empire
টেলিগ্রাম: https://t.me/empirediaries
ইমেইল: writetoempirediaries@gmail.com
ইমেইলে আপডেট পেতে এখানে আপনার ইমেইল লিখে, সাবস্ক্রাইব বোতামটি টিপুন।